হুমায়ূন আহমেদের অমর সৃষ্টি মিসির আলি। বাস্তববাদী এই চরিত্রের রহস্য উন্মোচনের ক্ষমতার জন্য মিসির আলি সিরিজের পাঠক সংখ্যা অনেক। মোট ২০টি উপন্যাস ও ২টি গল্পগ্রন্থে মিসির আলি চরিত্রটির আবির্ভাব ঘটেছে। এই বই গুলোর ভেতরে মিসির আলির কোন বইগুলো সেরা এবং সেই বইগুলোর সংক্ষিপ্ত বিবরণ নিয়ে এই আর্টিকেলে কথা বলব। এতে করে আপনি যদি মিসির আলি সিরিজের সেরা বইগুলো পড়তে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি ফলো করে সহজেই করে ফেলতে পারবেন। তাহলে চলুন আর সময় নষ্ট না করে জেনে নেই মিসির আলি সিরিজের সেরা বই কোনগুলো।
আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন তাহলে মিসির আলি সিরিজের সেরা বই কোনগুলো তা জানার আগে মিসির আলি সম্পর্কে কিছু ধারণা নেওয়া উচিত। মিসির আলি হল হুমায়ন আহমেদের তৈরি করা কাল্পনিক চরিত্র যাকে সর্বপ্রথম দেখা গিয়েছিল উপন্যাস দেবীতে।
উপন্যাসের কাহিনী অনুসারে, মিসির আলি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের একজন খণ্ডকালীন সহযোগী অধ্যাপক। তার বয়স ৪০-৫০ এর মধ্যে। লম্বাটে মুখে এলোমেলো দাড়ি, উসকো-খুসকো কাঁচা-পাকা চুল। খুবই ঠাণ্ডা মাথার একজন ব্যক্তি। মিসির আলি অনেকটা ভবঘুরে টাইপের। স্মৃতিশক্তি ভালো এবং ব্যবহার শিশুসুলভ।
মিসির আলি খুবই যুক্তিভিত্তিক মানুষ এবং গভীর মনোযোগ সহকারে যেকোন সমস্যার শোনেন। তিনি তার তীক্ষ্ণ বিচক্ষণতা দিয়ে সহজেই সমস্যার গভীরে প্রবেশ করতে পারেন। তার এই সমস্যা সমাধানের দক্ষতার জন্য তিনি অনেক কঠিন রহস্যও সহজেই উন্মোচন করতে পারেন। মিসির আলি অবিবাহিত এবং একদমই রিয়েলিস্টিক বাস্তববাদী একটা চরিত্র।
সত্যি বলতে মিসির আলি সিরিজের সবগুলো বই আমার কাছে ভাল লাগে। তাই তার ভেতর থেকে মিসির আলি সিরিজের সেরা বইয়ের লিস্ট করা একটু কঠিন। তবে যাদের হাতে সব বই পড়ার সময় নাই তারা এই মিসির আলি সিরিজের সেরা বইয়ের তালিকা ফলো করে বইগুলো পড়ে ফেলতে পারেন। এই তালিকার জন্য ১০টি মিসির আলি সিরিজের সেরা বইয়ের নাম বেছে নেওয়া হয়েছে। চলুন তাহলে দেখে নেই মিসির আলি সিরিজের সেরা বই কোনগুলো-
মিসির আলি নতুন বাসায় উঠেছে যে বাসার বাড়িওয়ালা আজমল সাহেব। এই আজমল সাহেবের এক ভাগ্নি আছে যার ডাকনাম রাবু। একদিন ম্যাজিশিয়ান পরিচয় দেওয়া এক ব্যাক্তি মনসুর আসে মিসির আলির বাসায়। মনসুর নানাভাবে মিসির আলিকে বুঝানোর চেষ্টা করে বাড়িওয়ালার ভাগ্নি রাবু মিসির আলিকে খুন করবে। মিসির আলিকে নানাভাবে ভয় দেখানোর চেষ্টা করে যাতে মিসির আলি এই বাসা ছেড়ে দেয়। কিন্তু কে এই মনসুর এবং সে কেনই বা মিসির আলিকে বাঁচানোর জন্য এতো উঠেপড়ে লেগেছে? এর পিছনে তার স্বার্থ কি? এই রহস্যই বইয়ে মিসির আলি উদঘাটন করেছে।
এই বইয়েও বরাবরের মত আমার প্রিয় চরিত্র মিসির আলি। আজমল সাহেব চরিত্রটাও ভালো লেগেছে তার সরলতার জন্য। তারপর মনসুর চরিত্রটা পড়লে বোঝা যাবে মানুষ ভালোবাসার জন্য কতকিছুই না করে। সবমিলিয়ে সুন্দর একটা বই হরতন ইশকাপন।
অন্যভুবন বইটিতে মিসির আলির পেশেন্ট হয় ৯ বছরের তিন্নি। তিন্নি অন্য সাধারণ বাচ্চাদের থেকে আলাদা। যেমন – অন্ধকারে স্পষ্ট দেখতে পায়, অনায়াসে অন্যের মাথার ভেতর ঢুকে মনের কথা যেমন বের করে আনতে পারে। তিন্নিকে চিকিৎসা করতে গিয়ে গলদঘর্ম হয়ে যেতে হয় মিসির আলিকে, মনোবিজ্ঞানের বই বাদ দিয়ে উদ্ভিদবিজ্ঞান পড়া শুরু করেন। এমন একটি ছোট বাচ্চার কী এমন সমস্যা থাকতে পারে, যার জন্য বাড়ির সবাই আতঙ্কে থাকে? মিসির আলি কি পারবেন এ রহস্যের সমাধান করতে?
মিসির আলি মত যুক্তিবাদী মানুষ সম্পুর্ণভাবে পরাবাস্তব জগতে ঢুকে যায় এ উপন্যাসে। যতক্ষণ পড়েছিলাম ততক্ষণ ভালো লাগলেও উপন্যাস শেষে এক রাশ প্রশ্ন মাথার ভিতর উকি দিয়ে গেছে। হুমায়ন আহমেদের অকাল মৃত্যুর কারণে সেই প্রশ্ন গুলোর উত্তর হয়তো কখনোই আর আমাদের জানা হবে না।
প্রকৃতি কিছু মানুষকে বিশেষ ক্ষমতা দিয়ে পাঠায়, ঠিক যেমন এই বাঘবন্দি মিসির আলি গল্পের অন্যতম চরিত্র ফতের মধ্যে দিয়েছেন। কিন্তু ফতে তার ক্ষমতার অপব্যবহার করেছে। হুমায়ন আহমেদ ফতের এই ক্ষমতার এই অপব্যবহারের বিষয়টিই বইটিতে ফুটিয়ে তুলেছেন। এই বইটা নির্দিষ্ট কোন ছকে বাঁধা ছিল না, মনে হবে যেন বেশ কিছু জিনিসের মিশ্রণ।
আপনি যদি মিসির আলি সিরিজের অন্য বইগুলো পরে থাকেন তাহলে শুরু থেকেই বুঝতে পারবেন এই বইটি বাকি বইগুলো থেকে ভিন্ন ধরনের। এই গল্পে মিসির আলিকে আসলেই অসহায় একা একজন মানুষ মনে হচ্ছিল। পুর বইটি ভাল হলেও বিশেষ করে শেষের দিকে ফতের সাথে মিসির আলির মনস্তাত্ত্বিক খেলাটি আপনাকে মুগ্ধ করবে।
অনীশ উপন্যাসটি সাইকোলজিক্যাল টার্মের উপর রচিত। যেখানে রুপার ভয়াবহ মানসিক সমস্যা আছে এবং রুপার এই মানসিক সমস্যায় পেছনে তার মায়ের ভূমিকা আছে। রুপার পিতার মৃত্যুর পর তার মায়ের বিরুপ আচরণ রুপার মানসিক সমস্যার পেছনে অন্যতম কারণ। রুপার মা তার পিতার যাবতীয় সম্পর্ককে ছিন্ন করে বেঁছে নিয়েছিলেন নিঃসঙ্গ জীবন এবং রুপাকেও নিঃসঙ্গ থাকতে বাধ্য করেন। রুপার মা স্বামী হিসেবে রুপার জন্য যে ছেলেটিকে ঠিক করেন সেও রুপার নিঃসঙ্গতা দূর করে ব্যর্থ হয়। তাদের একটি সন্তান হয় এবং সেই সন্তান নিয়েই নানা অশান্তি সৃষ্টি হয়।
বিরুপ পরিবেশের সাথে খাপ খাইয়ে চলতে চলতে রুপা একসময় তার মায়ের বিকৃত মানসিকতা নিজের মধ্যেও ধারণ করতে শুরু করে। নিঃসঙ্গতা এবং মানসিক বিকৃতির ভয়াবহতা হুমায়ূন আহমদ সাবলীল ভাষায় উপস্থাপন করেছেন এবং মিসির আলি চরিত্রে মাধ্যমে যুক্তি খন্ডিয়ে সহজভাবে তার সমাধান দিয়েছেন।
মিসির আলির কাছে হঠাৎ চিত্রা নামের একটি মেয়ে আসে। সে নাকি স্বপ্নে যা দেখে সেটা সত্যি হয় এবং স্বপ্নকে নিয়ন্ত্রনও করতে পারে। চিত্রা মিসির আলির বাড়িতে থাকার অনুমতি চাইলে মিসির আলিও অনুমতি দিয়ে দেয় চিত্রাকে। তারপর কিছুক্ষণ পরে ফিরে আসার কথা বলে চিত্রা আর ফিরে আসেনা, কিন্তু মিসির আলির বাড়িতে তার সমস্ত জিনিসপত্র রেখে চলে যায়। পরবর্তীতে কৌতুহলবশত মিসির আলি তার ব্যাগ চেক করতে গিয়ে একটি চিঠি পায় এবং পড়ামাত্র তিনি ছুটে যান চিত্রার ঠিকানায়। কি এমন ছিলো সেই চিঠিতে? মেয়েটি কি চিত্রা নাকি অন্য কেউ? জানতে হলে পড়তে হবে তন্দ্রাবিলাস বইটি।
কিছুদিন আগে রানুর সাথে আনিসের বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকেই রানু অস্বাভাবিক কোন অস্তিত্বের উপস্থিতি টের পাচ্ছে। এছাড়াও সে অনেক বিপদ নিজে থেকেই বুঝতে পারে, তাকে কেউ যেন এসে বলে যায়। সে স্বপ্নেও অনেক কিছু দেখে যা পরে সত্যি হয়ে যায়। রানুর এসব সমস্যা দেখে আনিস বেশ চিন্তিত হয়ে মিসির আলীর শরণাপন্ন হন। মিসির আলি রানুর সাথে কথা বলে তার সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারেন।
এসময় রানুদের বাড়িওয়ালার মেয়ে নীলুর সাথে পত্রিকার মাধ্যমে এক লোকের ভালো সম্পর্ক তৈরি হয়। একদিন নীলুকে ঐ লোক নিজের বাড়ি নিয়ে যাবার কথা বলে অন্য কোথাও নিয়ে যায়। সেখানে নীলু খুব বিপদে পড়ে। রানু কিভাবে জানি এই বিষয়টা টের পেয়ে যায়! এরপর নীলু সেখান থেকে ফিরে আসে একদম অক্ষত অবস্থায়। কি করে সম্ভব? আর তাকে রক্ষা করলো কে? দেবী আগাগোড়া রহস্যে ভরা এক উপন্যাস। এই উপন্যাস নিয়ে দেবী নামে বাংলা সিনেমাও তৈরি হয়েছে।
নিশীথিনী হচ্ছে দেবী এর দ্বিতীয় পর্ব। এটিও দেবীর মতো রহস্য এবং ভৌতিক টাইপের বই। দেবীতে রানুর মাঝে দেবী বাস করত কিন্তু রানুর মৃত্যুর দেবী নীলুর শরীরে ঢুকে পড়ে। নিশীথিনী গল্পটি ফিরোজকে নিয়ে। ফিরোজ মোহনগঞ্জে তার বন্ধুর বাড়ী বেড়াতে গিয়ে অপ্রকৃতিস্থ হয়ে ফিরে আসে। হঠাৎ সে হিংস্র হয়ে পড়ে।যখন সে হিংস্র অবস্থায় থাকে তখন তার কাছে একটি মানুষ আসে, তার সাথে কথা বলে। মিশির আলীর টেপ রেকর্ডারেও তার আওয়াজ ধরা পড়ে।
মিসির আলি ফিরোজের এই আচরণের রহস্য উদ্ধারে মোহনগঞ্জে যান। অন্যদিকে ফিরোজ একের পর এক হত্যাকান্ড ঘটাতে থাকে। নীলু বুঝতে পারে ফিরোজ এবার মিসির আলিকে হত্যা করবে। মিসির আলিকে কেন্দ্র করে নীলু আর ফিরোজের মধ্যে শুরু হয় লড়াই। নীলু কি পারবে মিসির আলিকে রক্ষা করতে? মিসির আলি কি ফিরোজের এই অপ্রকৃতিস্থ হওয়ার পেছনের কারণ খুঁজে বের করতে পারবে?
মিসির আলি আনসলভ্ড বইটাতে খন্ড খন্ড করে কিছু গল্প দেওয়া আছে যেগুলোর সমাধান মিসির আলি করতে পারেন নি। আমরা সবাই সাধারণত দেখে অভ্যস্ত যে মিসির আলি যেকোনো কঠিন বা জট পাকানো করে ফেলে যুক্তি দিয়ে। কিন্তু এই বইটি আলাদা, এতে যেই গল্প গুলো ঠাই পেয়েছে তার একটারও কিনারা করতে পারেন নি মিসির আলি। অর্থাৎ বুদ্ধিমান মিসির আলিও হেরে যান। মিসির আলির অন্যান্য বইগুলোর মতো এই বইটিও বেশ থ্রিলিং। আপনিও পড়ে দেখতে পারেন এমন কোন কাহিনী যার কুল কিনারা মিসির আলিও করতে পারনে নি।
ডাক্তার হারুন সাহেব বিশ্বাস করেন যে মৃত্যুর পরেও তার মা তার পাশেই আছেন। মায়ের আত্মা সবসময়ই তাকে প্রেরণা দেয়, সাহস জোগায় এমনকি আসন্ন বিপদ সম্পর্কেও সতর্ক করে! এই চোখের ডাক্তার হারুন সাহেবের কাছে গিয়েই মিসির আলি গিয়েই জানতে পারলেন, ডক্টর হারুনের মা তাকে বলেছেন, তার স্ত্রী নাকি তাকে পটাসিয়াম সায়ানাইড খাইয়ে হত্যা করবেন।
অন্য দিকে হারুনের স্ত্রী কেমিস্ট্রির শিক্ষক শায়লা মিসির আলিকে চিঠি লিখে জানান – হারুনের সন্তান এক রহস্যময় উপায়ে মারা গেছে। শায়লা চান মিসির আলি তার পুত্রের মৃত্যুরহস্য সমাধান করুক। রহস্যভেদের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিলেন স্বয়ং হুমায়ন আহমেদ, তিনি মিসির আলির গল্পের ভেতরে ধুক্তে ভালবাসেন। জানা গেলো, ডক্টর হারুনের কোনো সন্তানই হয়নি! জট খুলতে গিয়ে যেন জট আরো বেশি পাকিয়ে গেলো।
মিসির আলি হুমায়ূন আহমেদকে একটা চিরকুট দিয়ে বললেন – রহস্যভেদের আগে এই কাগজ কখনোই খোলা যাবে না। কিন্তু কৌতূহল দমন করতে না পেরে কাগজটা খুলে ফেললেন হুমায়ূন আহমেদ। কী লেখা আছে তাতে? শায়লার সন্তানের হত্যাকারী কে? চিঠিটা কি আদৌ সত্যি? রহস্যের উত্তর জানার জন্য পড়ে ফেলুন মিসির আলির চশমা।
মুশফেকুর রহমান তন্ময়ের জন্ম পুরনো ঢাকার এক ধনাঢ্য পরিবারে। তার বাবা হৈ চৈ একদম পছন্দ করতেন না তাই মূল বাড়ি থেকে একটু দূরে দুতলা ভবনে তিনি থাকতেন। বাবার সাথে তন্ময়ের সম্পর্কটা খুব একটা ভাল ছিলনা। শিশু তন্ময়ের দেখাশোনার ভার ছিল সর্দার নামের এক লোকের উপর।
তন্ময় যখন চতুর্থ শ্রেনীর ছাত্র তার জন্য একজন মাস্টার রাখা হল, যিনি বাসায় এসে পড়াবেন। কোন এক কারণে সেই মাস্টারকে মৃত্যুবরণ করতে হল সর্দার চাচার হাতে। এরপর থেকেই মাস্টার সাহেব তন্ময়ের সাথেই আছেন, তার খাটের নিচে। সেই ছোটবেলা থেকে আজ পর্যন্ত তন্ময়ের জীবন নিয়ন্ত্রিত হয়ে আসছে তার এই মাস্টার সাহেবের নির্দেশে, যার ফলাফল তার প্রিয়জনদের মৃত্যু।
কালক্রমে তন্ময়ের জীবনে রানু। তন্ময় অনুভব করে, মাস্টার সাহেবের পরবর্তী লক্ষ্য রানু। রানুকে বাঁচাতে মনোবিজ্ঞানের ছাত্র তন্ময় ছুটে আসে তার আরেক শিক্ষক মিসির আলির কাছে। মিসির আলির সাহায্যে মুক্তি পেতে চায় খুনি মাস্টার সাহেবের হাত থেকে। মিসির আলি কি পারবেন তার ছাত্রকে সাহায্য করতে?
যারা রহস্যে ঘেরা গল্প এবং সেই রহস্যের পেছনের যৌক্তিক কারণ জানতে পছন্দ করেন তাদের কাছে মিসির আলি সিরিজের সেরা বইগুলো ভাল লাগবে। এছাড়াও হুমায়ন আহমেদের গল্প বলার স্টাইল আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে বাধ্য করবে। আপনার মনে হবে আপনি নিজেই যেন গল্পের এক চরিত্র এবং মিসির আলির সাথে রহস্যের পর্দা উন্মোচন করছেন। আপনি যদি মিসির আলি সিরিজের সেরা বইগুলো পড়তে চান তাহলে আমাদের এই লিস্টটি ফলো করতে পারেন, মিসির আলি সিরিজের সেরা বই গুলো নিয়ে এই লিস্ট তৈরি করা হয়েছে। এই বইগুলো পড়ার পরে আপনি ইচ্ছা করলে এই সিরিজের বাকি বইগুলো পড়ে দেখতে পারেন। তাহলে আর দেরি কেন? এখনই মিসির আলি সিরিজের সেরা বইগুলো পড়া শুরু করে দেন।
আত্মবিশ্বাস বাড়ানো আমাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আত্মবিশ্বাস একজন মানুষের…
বাংলা সাহিত্যের প্রচলন অনেক আগে থেকেই। বাংলা সাহিত্যে অনেক কিছু শিক্ষণীয় বিষয়ের সাথে বাস্তবতার মিল…
স্বাস্থ্য মানুষের জীবনের এক অমূল্য সম্পদ। অপরদিকে মানসিক প্রশান্তি ছাড়া আমাদের জীবনের সুখ শান্তি কল্পনা…
নাটক সাহিত্যের একটি বিশেষ শাখা। নাটকে আমরা মূলত অভিনেতা ও অভিনেত্রীদের নড়াচড়া, কথাবার্তা ইত্যাদির মাধ্যমে…
সময় আমাদের জীবনের অনেক বড় একটি অংশ। এই পৃথিবীতে আমাদের সকলের জন্য নির্ধারিত সময় রয়েছে…
সবুজ শ্যামল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশের সমুজ শ্যামল মাঠ, বিস্তীর্ণ…